জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

Wednesday 24 July 2013

BASIC ORACLE

Database কি?

Database হচ্ছে Data'র সগ্রহশালা। যেখানে Data জমা থাকে। যেমন Oracle, IBM DB.

DBMS কি?

একটা software System যেটা আমাদের বিভিন্ন application এর জন্য Database তৈরি ও পরিচালনা করতে সুবিধা দেয়।

DBMS System কি?

DBMS Software এর সাথে data এবং   application Software ।
আমারা theory তে যাব না। আমারা প্রথম topic(Database-Oracle 10g) টার উপর সামনে আগাব।

Why Oracle?

  • Oracle zero % data loss.
  • User friendly
  • Oracle যেকোন Flatform এ সম্বব // Window, Linux
Facebook, Google, Yahoo ...... সবাই backup server এর জন্য Oracle use করে।


ORACLE SPOOL USE

ওরাকল ডেটাবেস টিউটোরিয়াল কিভাবে Oracle এ সারাদিনের কাজ জমা রাখবেন


Bismillah Hir Rahmanir Rahim, সকলেক   শুভেচ্ছা,
আজেক আমি দেখাব কিভাবে oracle 10g  তে  কি কি কাজ করলাম তা একটা নির্দিষ্ট  location এ   save করে রাখব।
First
Oracle 10g তে  user name আর password দিয়ে log in করুন।
বিঃদ্রঃ আমরা সামনের tunes গুলোতে  user :HR  use করব।
then
Spool on করুন
command: SQL> spool on;
location specify করুন
command: SQL> spool E:\xyz.txt;
এরপর আপনি যতক্ষন কাজ করেবন কাজ জমা হেত থাকেব। আপিন কি কি কাজ করেলন তা দেখতে চাইেল spool off লিখে enter press করুন। এবার Oracle 10g কে minimize করে E drive এ গিয়ে xyz.txt file কে open করুন।
মনে রাখেবন আবার যদি oracle এ কাজ করি এবং তা xyz.txt file এ  রাখেত চাইলে append করেত হেব
এভাবে করেবন:
SQL>  spool on; //enter press

SQL>  spool E:\xyz.txt append; //enter press
আজ এখানে শেষ করলাম।
 পরবর্তী Tune গুলো করব SQL (Structured Query Language) statements নিয়ে। সে পর্যন্ত ভালো থাকবেব।

Tuesday 23 July 2013

HOW TO USE KEYBOARD 12 FUNCTION?

জেনে নিন আপনার কম্পিউটার কীবোর্ডের উপরের ১২টি ফাংশন কী এর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন কাজ।

আচ্ছালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমি ও আছি ভালোই আলহামদুলিল্লাহ্। যাই হোক আজ আমি যেই পস্ট টির কথা বলছি সেটি সম্পকে অনেকে হয়তো জানেন, যারা না জানেন তারা দেখে নেন কাজে লাগতে পারে।
আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের উপরের দিকে F1, F2, F3 এরকম F12 পর্যন্ত ১২টি ফাংশন কী দেয়া আছে। এর প্রত্যেকটির একেকটি ভিন্ন ভিন্ন কাজ রয়েছে। তাহলে চলুন এক এক করে দেখে নেই কাজগুলোঃ
 আমাদের কম্পিউটার কিবোর্ডের
F1 : এই বাটন টি যেকোণ প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার এর জন্য সাহায্যকারী কি হিসেবে ব্যবহৃত হয় অর্থাৎ আপনার একটিভ উইন্ডোর জন্য হেল্প পেইজ দেখতে হলে এই বাটন টি প্রেস করলেই চলবে।
F2 : Rename করার জন্য শর্টকাট কি হিসেবে এটি ব্যবহার করা হয়। আপনার সিলেক্টকৃত কোণ ফাইল বা ফোল্ডার রিনেম করতে সিমপ্লি এই বাটন টি প্রেস করুন। তাছাড়াAlt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের একটি নতুন ডকুমেন্ট খুলতে পারেন। আরেকটা ব্যবহার আমি করে থাকি আর তা হল ওয়ার্ডের প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা। তার জন্য জাস্ট ctrl+f2 চাপুন।
F3 : শুধুমাত্র F3 চেপে আপনি যেকোন প্রোগ্রামের বা ডকুমেন্টের সার্চ অপশান আনতে পারেন। ঠিক এখুনি কি টা চাপুন তো আর দেখুন আপনার ব্রাউজারের ডান পাশে একটি সার্চ বক্স এসেছে! shift+f3 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের কোণ শব্দকে বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা ছোট হাতের থেকে বড় হাতের করতে পারেন। এবং সিলেক্টকৃত ঐ শব্দটির প্রথম অক্ষর যদি বড় হাতের রাখতে চান তাহলেও shift+f3 চাপুন।
F4 : এই বাটন দিয়ে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের last action performed Repeat করা যায়। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয় এই বাটন চেপে। যেকোণ পেজ রিফ্রেশ করতে এই পেজটিই ব্যবহার করা হয়। পাওয়ার পয়েন্টে স্লাইড শো শুরু করা এবং বন্ধ করার জন্য এই বাটন টি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
F6 : মাউসের কার্সরকে ইন্টারনেট ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যেতে এটি চাপলেই হবে , এখুনি ট্রাই করে দেখুন। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডের সক্রিয় ডকুমেন্ট রেখে অন্যটি ব্যবহার করা যায়।
F7 : চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা বানান ও গ্রামার ঠিক করা হয় এবং মজিলা ফায়ারফক্সের Creat browsing চালু করা হয়। Shift+F7 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার ডিকশনারি চালু করা হয়।
F8 : বিশেষ করে কম্পিউটার চালু করার সময় এই কি টী কাজে লাগে । সাধারণত উইন্ডোজ safe mood এ চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
F9 : Quark 5.0 এর মেজারমেন্ট টুলবার ওপেন করার জন্য এটী কাজে লাগে।
F10 : এটি চেপে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয়। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11 : আপনার সামনে স্ক্রিনে একটিভ উইন্ডোটিকে ফুলস্ক্রিন করতে এবং নরমাল মুডে আনতে এই বাটন টি চাপলেই হবে। এখুনি দেখুন।
F12 : F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো ওপেন করা হয়। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা হয়। বর্তমান সময়ে আমরা সবাই অভ্র ব্যবহার করে থাকি, আর এই অভ্র সফটওয়্যার এ বাংলা এবং ইংরেজী ভাষা সিলেক্ট বা পরিবর্তন করতে ডেস্কটপ কম্পিউটারে শুধু মাত্র f12 চেপে বাংলা থেকে ইংরেজীতে বা ইংরেজী থেকে বাংলা মুড এ আসতে পারবেন। আর ল্যাপটপে fn+f12 চাপতে হবে।

HOW USE TORRENT and DOWNLOAD?

কি ভাবে টরেন্ট থেকে ফাইল ডাউনলোড করবেন ? এবং টরেন্ট কি ?


আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে সবাই ভাল আছেন।  অনেকদিন পর এখানে লিখলাম পিসি হেল্পলাইন হল প্রথম ব্লগ যেখানে আমি প্রথম আইটি টিপস নিয়ে লিখি
নিজের ব্লগ নিয়ে বিজি থাকার কারনে এখানে তেমন একটা পোস্ট করতে পারিনি :(
আমার আগের লেখাগুলো ড্রাফ্‌ট করা আছে আমি আস্তে আস্তে পাবলিশ করে দিবো , লিংক সমস্যা ছিল তাই আস্তে আস্তে সবগুলো লিংক ঠিক করছি :) বর্তমানে ফাইল শেয়ার এর জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম হলো টরেন্ট। ইদানিং কপিরাইট পাইরেসির কারনে আপলোড
সাইটের ফাইল ডিলিট হয়ে যাচ্ছে যেমন আমার প্রায় ৪ বার মিডিয়াফায়ার ব্যান করলো :/ কি নেই এতে? আপনি যা চাবেন তার সব কিছুই পাবেন টরেন্ট এর মাধ্যমে। গেমস, মুভি, মিউজিক ভিডিও, সফটওয়ার আরো কত কি।
যেমন এই সাইট গুলো দেখেন
Torrent কি : P2P ফাইল শেয়ার ।
P2P কি : Peer 2 Peer .
Peer কি : যে একি সময়ে ডাওনলোড ও আপলোড করে।
Seeds কি: যে আপলোড করে।
Client কি : যে সফটওয়ারের মাধ্যমে টরেন্ট ডাওনলোড করা হয়।
Tracker কি : যে সার্ভারে টরেন্ট ফাইলটা রাখা হয় অর্থাৎ ট্র্যাকার হলো মাধ্যম।
বুঝতেই পারছেন সবাই টরেন্ট দিয়ে যে ফাইলটা download করবেন সেটা নিজস্ব কোন সার্ভার নেই।
সে ফাইলটা আসছে অন্য কারোর পিসি থেকে !!!! টরেন্ট এর ফাইল অন্য কোন আপলোড সাইটে থাকে না যেমন
মিডিয়া ফেয়ার ইত্যাদি অনেক সময় দেখবেন টরেন্ট ডাউনলোড করার সময় আর ডাউনলোড হয় না মানে সে পিসি
এখন বন্ধ আছে :/ টরেন্ট এর ডাওনলোডের স্পিড আপনার নেটের গতির উপর নির্ভর করে না। এটা কমতেও
পারে আবার বাড়তেও পারে কারন সবকিছু নির্ভর করে Seeds ও Peers এর উপর এইগুলো যত বেশি পাবেন তত বেশী স্পিড পাবেন ডাওনলোড এর।
Seeds ও Peers রা যদি স্লো গতির নেট ইউজ করে, তাহলেও আপনি আর ডাওনলোড স্পিড বেশী পাবেন না।
কিভাবে টরেন্ট ডাওনলোড করবেন।
আমি সাধারণত ব্যাবহার করছি µTorrent নামের এই সফটওয়্যারটি জটিল একটা সফটওয়্যার :D
আমি এটা দিয়েও মুভি, গেমস নামাই ;) আর হুম ডাউনলোড করতে নিচের লিংক ক্লিক করুন তারপর সব বলছি আস্তে আস্তে
qwetqt

Download Link


অথবা bid torrent নামের সফটওয়্যারটি ব্যাবহার করতে পারেন
ডাউনলোড করছেন ?? তারপর এখন একটা টরেন্ট সাইটে যান যেমন এটা http://kickass.to/ অথবা একটা ফাইল ডাউনলোড করুন যেমন একটি মুভি ডাউনলোড করুন Rango (2011) – অ্যানিমেশন মুভি রিভিউ (ডাউনলোড লিঙ্ক ) এখানে একটি ডাউনলোড লিংক টরেন্ট এর পেজ পাবেন তারপর নিচে থেকে ডাউনলোড লিংক ক্লিক করুন

এইরকম একটি বক্স আসবে তারপর টরেন্ট থেকে ডাউনলোড করুন একদম ইজি না পারার কিছু নাই .
তাছাড়া

Torrent ডাউনলোড করুন IDM দিয়ে

পনারা দি ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোড করতে চান তাহলে এই লিঙ্কে যান অথবা www.zbigz.com তারপর সেখানে টরেন্ট ফাইল টা আপলোড করে দিন সে এখন আপলোড করবে আর আপনাকে একটু পর একটি লিঙ্ক দিবে জিপ ফাইলের মত তারপর IDM দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবেন :)

PHOTO EDITING ONLINE?

অনলাইনে ছবি এডিট করার ৫০ টি সাইট!

আপনি কি ছবি এডিট করতে ভালবাসেন?তাহলে এই পোস্ট আপনারই জন্য।
অনলাইনে অনেক সাইট আছে ছবি এডিট করার জন্য।
সেগুলোর মধ্যে বাছাই করা ৫০ টি সাইট এর ঠিকানা নিচে দেয়া হল।
আপনার সুন্দর ছবিটি আরও সুন্দর করতে এখনই চলুন এর যেকোনোটিতে।
চলুন দেখা যাক, কি অপেক্ষা করছে এসব সাইটে…
http://anymaking.com/
http://blingee.com/
http://www.befunky.com/
http://www.createhdr.com/
http://www.citrify.com/
http://www.drpic.com/
http://www.dumpr.net/
http://www.enhancr.com/
http://www.fototrix.com/
http://funphotobox.com/
http://fotoflexer.com/
http://www.fotocrib.com/
http://www.frontpageyou.co.uk/
http://www.faceinhole.com/us/
http://www.freeonlinephotoeditor.com/
http://www.fakemagazinecover.com/
http://www.festisite.com/money/
http://www.fotofriend.com/photo-effects
http://funny.pho.to/
http://www.glitterphoto.net/
http://www.iresize.com/
http://www.instyle.com/instyle/makeover/
http://www.imagic-photo.com/
http://in20years.com/
http://jpgfun.com/
http://www.loonapix.com/
http://www.loogix.com/
http://labs.wanokoto.jp/olds
http://makeovr.com/hairmixer/
http://www.myimager.com/
http://www.moronface.com/
http://www.magmypic.com/
http://www.picnik.com/
http://www.picartia.com/
http://pixenate.com/
http://www.poladroid.net/
http://www.photo505.com/
http://www.pizap.com/application.php/
http://www.phixr.com/
http://www.photovisi.com/
http://www.photoeditplus.com/
http://pixer.us/
http://www.picture2life.com/
http://www.pixisnap.com/
http://photofunia.com/
http://photofunmaker.com/
http://www.splashup.com/
http://www.taaz.com/
http://www.writeonit.org/
http://yearbookyourself.com/

HOW DATA BACK UP EASILY?

ডাটা ব্যাক-আপ করুন আরো সাশ্রয়ী উপায়ে

তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে ডাটা ব্যাক-আপের সাথে পরিচিত নয় এ রকম লোক পাওয়া খুব দুঃসাধ্য। পড়াশোনা, বিনোদন, যোগাযোগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ইত্যাদি কাজে মানুষের সম্পৃক্ততা যত বাড়ছে, তত বাড়ছে তথ্যের সঠিকভাবে সংরক্ষণের গুরুত্ব। নিয়মিত ব্যাক-আপ না রাখার কারণে আমাদের প্রায়ই বিভিন্ন অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়, কিংবা হারিয়ে যায় অনেক মূল্যবান তথ্য।
আজকাল আমাদের প্রায় প্রত্যেকেরই এক বা একাধিক USB Flash Drive বা পেন ড্রাইভ থাকে। কিন্তু তথ্য ভান্ডারের অফুরন্ত চাপে আমরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফাইলগুলোও ব্যাকআপ রাখার ইচ্ছে হারিয়ে ফেলি। যার ফলে কোন কারণে যদি আমাদের কম্পিউটারের মেমরিতে গোলযোগ দেখা দেয় কিংবা ল্যাপটপ, নোটপ্যাড হারিয়ে যায় তখন বোঝতে পারি নিয়মিত ব্যাক-আপের গুরুত্ব কতটুকু। আপনি দিনের পর দিন যে অফিশিয়াল ডকুমেন্টগুলো তৈরি করছেন, ছবি কিংবা ভিডিও তুলছেন, ইন্টারনেট থেকে পিডিএফ এর মত বিভিন্ন ফরমেটের ফাইল সংগ্রহ কিংবা বন্ধুদের কাছ থেকে কপি করছেন তা ব্যাক-আপের অভাবে হারিয়ে গেলে যদি আপনাকে আবার তৈরি করতে হয় কিংবা সংগ্রহ করতে হয়, তবে সত্যিই বিরক্তিকর এবং সময়সাপেক্ষ হয়ে দাঁড়ায়। তাই আমরা ব্যাক-আপ রাখি নিয়মিত।
DVD
ব্যাক-আপের খুব সহজ অথচ সাশ্রয়ী একটি পদ্ধতি হচ্ছে, সিডি, ডিভিডি। যেহেতু আজকাল প্রায় সবার কম্পিউটার বা ল্যাপটপেই ডিভিডি রাইটার থাকে, তাই আমরা নিয়মিতই Nero কিংবা উইন্ডোজের নিজস্ব ডিভিডি ব্যাক-আপ সিস্টেমে সহজেই ডিভিডি কিংবা সিডিতে ব্যাক-আপ রাখতে পারি।
Burn a disc
তবে এ পোস্টটিতে আমি আপনাদের সহজ, কিন্তু খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভিন্ন একটি পদ্ধতির সাথে পরিচয় করিয়ে দিব, যা Live File System নামে পরিচিত।
এই পদ্ধতিতে আপনি একটি সাধারণ Non-rewritable DVD কিংবা CD কে পেন ড্রাইভের মত বারবার ব্যবহার করতে পারবেন। এতে আপনি আপনার অফুরন্ত তথ্যভান্ডারকে সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত রাখতে প্রয়োজন অনুসারে নিয়মিত ব্যাক-আপ রাখতে পারবেন যা খুবই সাশ্রয়ী।
একটা উদাহরণের মাধ্যমে বোঝানো যাক। ধরুন, আপনি নিয়মিত অফিশিয়াল কিংবা পড়াশোনার কাজে ছোট ছোট ফাইল তৈরি করেন এবং বিভিন্ন সাইট থেকে পিডিএফ ফাইল, মিউজিক কিংবা ভিডিও ডাউনলোড করেন। অফুরন্ত এই ডাটাকে সুরক্ষিত রাখতে প্রতি সপ্তাহে আপনার প্রয়োজন হয় ডাটা ব্যাক-আপের। তাই আপনি প্রতি সপ্তাহে একটা করে ডিভিডি বার্ণ করেন ডাটাগুলো সুরক্ষিত রাখতে। যেহেতু, একটা সাধারণ ডিভিডি প্রায় সাড়ে চার গিগাবাইট তথ্য ধারণ করতে পারে, তাই বেশিরভাগ সময় আপনার ডিভিডির বিশাল অংশ খালিই পড়ে থাকে। কোন সন্দেহ নেই এতে পয়সা নষ্ট হয়, রিসোর্স অপচয় হয়। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে নির্দ্বিধায় ব্যবহার করতে পারেন Live File System।
Preparing to eject
ব্যবহার পদ্ধতিঃ
  • প্রথমতঃ আপনার লাগবে একটা blank DVD/CD, DVD/CD Writer (প্রয়োজন অনুযায়ী), উইন্ডোজ সেভেন বা আপগ্রেডেড অপারেটিং সিস্টেম।
  • ব্ল্যাংক ডিস্কটি ইনসার্ট করুন।
  • ভেসে আসা পপ-আপ উইন্ডো থেকে Burn files to disk এ ক্লিক করুন।
  • পছন্দমত Disk Title দিয়ে Like a USB flash drive সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Next এ ক্লিক করুন। উইন্ডোজ কিছুক্ষণ সময় নিবে ডিস্কটিকে প্রস্তুত করে নিতে।
  • এরপর প্রয়োজন অনুযায়ী ফাইলগুলোকে কপি পেস্ট করুন My Computer এর CD কিংবা DVD Drive এ প্রবেশ করে। আপনি চাইলে কোন ফাইলের উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Sent to CD/DVD তে ক্লিক করেও একই ফলাফল পেতে পারেন।
  • ফাইলগুলো একবার কপি হয়ে গেলে পেন ড্রাইভের মত ফোল্ডার তৈরি করে প্রয়োজন অনুযায়ী সাজাতে পারেন। আপনার ফাইলগুলো কপি করা শেষ হয়ে গেলে ডিস্কটিকে বের করে ফেলতে পারেন।
  • পরবর্তীতে আপনি চাইলে ডিস্কটির খালি অংশে আবারো কপি পেস্ট এর মাধ্যমে নতুন কোন ফাইল সংরক্ষণ করতে পারেন তবে মনে রাখবেন, প্রতিবার ডিস্কের অতিরিক্ত ২০ মেগাবাইট স্পেস নষ্ট হয়ে যাবে।
  • আপনি ভুলে একবার ড্রাইভটিকে বের করে ফেললেও একইভাবে স্পেস নষ্ট হবে। তাই চাইলে My Computer এ গিয়ে CD/DVD ড্রাইভের উপর রাইট বাটনে ক্লিক করে Properties > Recording (Tab) > Global Settings এ গিয়ে Single Session-only disks are ejected এবং Multi session capable disks are ejected এর পার্শ্ববর্তী চেকবক্স আনচেক করে রাখতে পারেন। এর ফলে ভুলে ডিস্কটি বের করে ফেললেও আপনার session close হবে না। Manually session close করতে ডিস্কটি insert থাকাকালীন My Computer এ CD/DVD Drive সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Close Session বাটন দেখতে পাবেন। এটাতে ক্লিক করে Eject করুন।
সীমাবদ্ধতাঃ
Live File System কিছুটা স্লো কাজ করে অন্যান্য থার্ড পার্টি সফটওয়্যার (যেমন Nero) এর মাধ্যমে বার্ণ করার চেয়ে। কোন বার্ণকৃত ফাইল চাইলে আপনি কীবোর্ডের ডিলিট চেপে ডিস্ক থেকে ডিলিট করে দিতে পারেন। তবে যেহেতু ডিস্কটি Non-rewritable তাই বার্ণকৃত অংশটি খালি হবে না, তবে ফাইলটি ডিলিট হয়ে যাবে ঠিকই। তাই ঠিক যে পেন ড্রাইভের মতই আপনি আপনার সিডি কিংবা ডিভিডিকে ব্যবহার করতে পারবেন তা কিন্তু নয়। এই পদ্ধতির আরো একটি সীমাবদ্ধতা আছে। এই সিস্টেমে বার্ণ করা সিডি বা ডিভিডি শুধুমাত্র উইন্ডোজ এক্সপি কিংবা তার পরবর্তী উইন্ডোজ ভার্সন গুলোতেই ব্যবহার করা যাবে। উল্লেখ্য, ম্যাকিন্টোশ, লিনাক্স চালিত কম্পিউটারও এ ধরণের ডিস্ক রীড করতে পারে, তবে আমাদের ঘরে ব্যবহার করা সিডি/ডিভিডি প্লেয়ারে এ ধরণের ডিস্ক রীড করার সুবিধাটা নেই।
Erasing all files from the disc
বিস্তারিতঃ
Live File System সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে আপনার কম্পিউটারের Start বাটনের অন্তর্গত Help and Support এ গিয়ে Which CD or DVD format should I use? লিখে সার্চ করুন।

HOW FOLDER COLOUR CHANGE ?

আসুন দেখি কিভাবে ফোল্ডারের কালার পরিবর্তন করে!!!

আপনারা অনেকেই উইন্ডোজ Xp এর একই ফোল্ডারের রঙ দেখতে দেখত বোরিং হয়ে গেছেন তাই না। এবার আসুন ফোল্ডার গুলোর কালার পরিবর্তন করি ১ মেগাবাইট এর একটি সফটওয়্যার দিয়ে  আর বদলে ফেলুন ফোল্ডারের রঙ ।। নিচে আপনাদের জন্য একটি স্কিন শট দিলাম দেখেন ফোল্ডার গুলো দেখতে কেমন লাগে।
http://s20.postimg.org/txgtk857x/Untitled_1.jpg
যদি  ভাল লেগে থাকে তাহলে ১.৪৮ এমবি এর সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করুন ঝট পটে।
ডাউনলোড করুন : এখান থেকে

NETWORKING

সহজ কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং


খুব সহজেই আমরা ছোট অফিস, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান কিংবা আমাদের বাসায় নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অনেকগুলো কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ইন্টারনেট সুবিধাযুক্ত টেলিভিশন, কিংবা ওয়াইফাই সমৃদ্ধ স্মার্টফোনে তথ্য আদান-প্রদান, ইন্টারনেট কানেকশান শেয়ারিং কিংবা প্রিন্টিং, স্ক্যানিং, ফ্যাক্স এর কাজগুলো সেরে নিতে পারি।
Ethernet Cableচিত্রঃ ইথারনেট ক্যাবল
দুটো কম্পিউটারের মধ্যে ক্যাবল নেটওয়ার্কিং স্থাপনের মাধ্যমে ডাটা ট্রান্সফার করার জন্য একটা ইথারনেট ক্যাবলই যথেষ্ট। এ ক্যাবলের আরো অনেক নাম আছে যেমন – ক্যাট ফাইভ, ক্যাট সিক্স, নেটওয়ার্ক ক্যাবল, আনশিল্ডেড টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল ইত্যাদি। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হচ্ছে এই ইথারনেট ক্যাবলের মাধ্যমে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা। যেকোন কম্পিউটার হার্ডওয়্যার দোকানেই এই ক্যাবল পাওয়া যায়। প্রয়োজন অনুযায়ী ক্যাবল কিনে ক্যাবলের দুই প্রান্তে RJ-45 কানেক্টর লাগিয়ে দিন। RJ-45 কানেক্টর লাগানো কিছুটা ঝক্কি ঝামেলার। এ ক্ষেত্রে দোকানদারকে বললে সাহায্য পাবেন। এটি আসলে সাধারণ টেলিফোন লাইনের দুইপ্রান্তে লাগানো সকেট ছাড়া আর কিছু না। যাহোক, এরপর কানেক্টর দুটো আপনার কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপের নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ডে সংযোগ দিন। ব্যস, দুটো কম্পিউটারের মাঝে এভাবেই খুব সহজে নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে পারেন।

RJ-45 লাগানোর পদ্ধতি
ইথারনেট ক্যাবল কাটলে ভিতরে চারটি ভিন্ন রঙের (কমলা, সবুজ, নীল, বাদামি) আটটা ক্যাবল দেখতে পাবেন। প্রত্যেক রঙের একটি স্ট্রাইপড আরেকটি সলিড কালারের ক্যাবল থাকে।  ক্যাবলের প্লাস্টিক প্রয়োজন অনুযায়ী কেটে নিয়ে 568A অথবা 568B স্ট্যান্ডার্ড পদ্ধতিতে সাজান। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন, প্রত্যেকটা ক্যাবলের উভয়প্রান্তে একইরকম স্ট্যান্ডার্ড হওয়া বাঞ্চনীয়। প্রয়োজনে নিচের চিত্রগুলো দেখুন।
RJ-45
568A
RJ-45
568A Wire Order
568B
Ethernet-Cable
568B Wire Order
যদি দুই বা ততোধিক কম্পিউটারের মাঝে ইন্টারনেট কানেকশান, প্রিন্টিং কিংবা অন্য যেকোন কাজের জন্য ক্যাবল নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে হয় তবে এজন্য আপনার দরকার হবে প্রয়োজনমত ইথারনেট ক্যাবল আর একটা রাউটার। সাধারণতঃ একটা রাউটারে একটা ইন্টারনেট সংযোগের সকেট আরো চারটা কম্পিউটার সংযোগের সকেট থাকে। এক্ষেত্রে কোনটা ইন্টারনেট সংযোগের জন্য আর কোনটা কম্পিউটার সংযোগের জন্য তা রাউটারে স্পষ্ট করে উল্লেখ থাকে। যথারীতি ক্যাবল সংযুক্ত করুন এবং তৈরি করুন নিজেই নিজের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।
Ethernet-Router
চিত্রঃ ইথারনেট রাউটার
উল্লেখ্য, আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার আপনাকে যে ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে থাকে তার পিছনে একটি ইউনিক আইপি এড্রেস (যেমনঃ ১০.২১.১২৪.১২০) কাজ করে, যেটা আপনার সংযোগকে চিনতে সাহায্য করে থাকে। আর আপনি যখন ইন্টারনেট সংযোগটাকে রাউটারের মাধ্যমে বিভিন্ন কম্পিউটারে সংযোগ করবেন, তখন আপনার রাউটার আভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কে নিজের জন্য আরেকটা আইপি (যেমন ১৯২.১৬৮.১.১) তৈরি করে। এছাড়া প্রত্যেকটি কম্পিউটারও আলাদা আলাদা আইপি (যেমন ১৯২.১৬৮.১.১০১, ১৯২.১৬৮.১.১০২ ইত্যাদি) স্বয়ংক্রিয়ভাবে রাউটার থেকে পেয়ে থাকে। কম্পিউটারের সংখ্যা যদি রাউটারের পোর্টসংখ্যা ছাড়িয়ে যায় তবে আপনার প্রয়োজন হবে একটি সুইচ। সুইচ আমাদের বিদ্যুত সরবরাহের মাল্টিপ্লাগের মত দেখতে। এক্ষেত্রে রাউটার থেকে একটি ক্যাবল এনে সুইচে লাগিয়ে দিন আর সুইচের বাকি পোর্টগুলোতে আপনার অবশিষ্ট কম্পিউটারগুলো সংযোগ প্রদান করুন।
Ethernet-Switch
চিত্রঃ  ইথারনেট সুইচ

সাধারণতঃ ক্যাবল নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে ইথারনেট ক্যাবল সংযোগ করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নেটওয়ার্ক তৈরি হয়ে যায়। তবে আপনি চাইলে আপনার রাউটারের আইপি এড্রেস এর মাধ্যমে আপনার ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি বাড়িয়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজারে গিয়ে আপনার রাউটারের আইপি এড্রেস টাইপ করুন এবং এন্টার চাপুন। রাউটার ক্রয়ের সময়ে ম্যানুফ্যাকচার প্রদত্ত ইউজার নেইম ও পাসওয়ার্ড দিন এবং এন্টার চাপুন। ম্যানুফ্যাকচারভেদে আইপি এড্রেস এবং এডমিন প্যানেলে প্রবেশ পদ্ধতি ভিন্ন হয়। তাই নেটওয়ার্কিং এর অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করতে ম্যানুফ্যাকচার প্রদত্ত ম্যানুয়ালটির সহায়তা নিন।
Wireless-Router
চিত্রঃ ওয়্যারলেস রাউটার
আপনি যদি ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক তৈরি করতে চান, তাহলে আপনার প্রয়োজন হবে একটি ওয়্যারলেস রাউটার। সাধারণ রাউটার থেকে এ ধরণের রাউটারের পার্থক্য সহজেই লক্ষ্যনীয়। সাধারণতঃ ওয়্যারলেস রাউটারের দু’পাশে দুটো এন্টেনা ঝুলানো থাকে এবং এ ধরণের রাউটারেও ক্যাবল নেটওয়ার্কিংয়ের জন্য ৪-৫ টা সকেট থাকে। তবে এ ধরণের রাউটারের দাম সাধারণ রাউটারের চেয়ে বেশি হয় এবং কিন্তু ওয়্যারলেস সংযোগে তুলনামূলকভাবে স্পীড অনেক কম হয়। একটি ভাল মানের ক্যাবল নেটওয়ার্ক রাউটারের স্পীড যেখানে ১ গিগাবিট পার সেকেন্ড পর্যন্ত হয়, সেখানে সবচেয়ে ভাল ওয়্যারলেস রাউটারের স্পীড সর্বোচ্চ ৩০০ মেগাবিট পার সেকেন্ড, যদিও এর অর্ধেক স্পীড পাওয়াও কষ্টকর ফ্রিকোয়েন্সি উঠা নামার কারণে। ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং পদ্ধতিটাও তুলনামূলকভাবে জটিল এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সিকিউরিটি না থাকলে নেটওয়ার্ক হ্যাকও হতে পারে। ক্যাবল নেটওয়ার্কিং আর ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং স্থাপনের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য নেই। তবে একেক ম্যানুফ্যাকচারের নেটওয়ার্ক কানেকশান পদ্ধতি একেক রকম হওয়ায় এত ক্ষুদ্র পরিসরে ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে বিস্তারিত বলা সম্ভব হল না। ওয়্যারলেস রাউটারের সাথে যে ম্যানুয়ালটি পাওয়া যায় তাতে এ নেটওয়ার্ক সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা থাকবে। তাই এ ধরণের নেটওয়ার্ক তৈরিতে ম্যানুফ্যাকচার প্রদত্ত ম্যানুয়ালটির সহায়তা নিন।

Monday 22 July 2013

ORACLE CV FORMAT FOR FRESHER





Curriculum Vitae of
Md. EFTAKHARUL  ISLAM,
43/1, Polashi Brac, Azimpur, Dhaka.
Mobile: 01710485892
Email:eftakharul_85@yahoo.com


Outline:
A greatly qualified, radiant converse with enthusiasm and positive talent, self-motivated is in command of and  artistic one having Oracle certified Professional (OCP).
Career Goal:
To work with a company that gives me an opportunity to work under a database developer of innovative and inspiring minds, which would groom my innate skills of creativity.

Professional background :



Diploma
Authority :   IDB-BISEW IT SCHOLARSHIP PROJECT
Institute :  IBCS-PRIMAX Software  Limited
Course Name: Database Design & Development (DDD)
Session    :   June  ’12 to June13
Course duration : 860 Hours      
Course Concentration
Computer Fundamentals( Microsoft Vista, MS-Word, Excel, Access, Power Point & Internet)
Programming Practices & Techniques
Database Fundamentals
Database Development using Oracle 10g
Oracle Database 10g SQL
Oracle Database 10g PL/SQL
Oracle Form Developer 10g 
Oracle Report Developer  10g
Database Administration (DBA)
Web Publishing (HTML, XML)
Area of Expertise
Description
Programming language
SQL, Pl\SQL
Scripting Language      
Form & Report Developer
Web Development Tools
Oracle forms developer, oracle reports developer
RDBMS
Oracle10g, MS Access
Operating System
Microsoft Windows: Windows XP, Vista, Windows 7, WINDOWS 8
Hardware & Networking
Basic Knowledge on Hardware, LAN, MAN, WAN.(Using printer, scanner,)
Office Application
Microsoft Office 2003/2007/2010(Word, Excel, Power Point, Access),  Internet Security, Basic Network Operating, Software Installation & troubleshooting  From
 ASIS PASIFIC LTD, DHANMONDI, Dhaka .

Computer Application
Internet Explorer, Mozilla Firefox, Opera, Google Chrome, Apple Safari, Netscape Navigator, most of the Chat, messenger, media player, converter software
Project
Title                      : Diagnostic Management Systems
Back-end              : Oracle 10g . 
 Front-end          : Oracle 10g Developer suite (10.1.2.3).


Certification:
Certification
Testing ID
1z0-047 Oracle Database SQL Expert
OC1244581
1Z0-147  Oracle PL/SQL Developer  Associate
OC1244581
1Z0-141 Build Internet Applications
OC1244581 

Education:
Exam
Dept/
Group
University/
Board
Year of  passing
Division/Class/
Grade
M.B.S
Accounting
National University
2008
2nd  Class
B.com (hon’s)
Accounting
National University
2007
2nd  Class
H.S.C
Business Studies
Comilla
2003
3.10
S.S.C
Business Studies
Comilla
2001
3.38


Language Proficiency:
·         Smooth script writing in Bengali and English.
·         Secure by word of mouth in Bengali and English.



Personal in sequence:
 Name                          :  Md. Eftakharul Islam
Father’s Name            :  Md.Abdul Latif
Mother’s Name          :  Nilufa Akter
Permanent address   :  Vill:  Muktir Kandi,   P.O:   Pathan Bazar,
                                           P.S  : Matlab(North),    Dist: Chandpur.
 Date of Birth             :  18-Aug-1985.
 Religion                       :  Islam
 Sex                                 :  male
 Blood group                 :  O+
Marital Status             :  Single
Nationality                   :  Bangladeshi

Hobbies & Interest:
  • Traveling.
  • Internet Browsing.

Verbal Communication:




Reference: 01
Reference: 02
Name
:
Md. Assaduzzaman Raju  
   Md. Zakir Hossain
Organization
:
IBCS-PRIMAX Software(Bangladesh)Ltd  
  ONE BANK Ltd.
Designation
:
Course Coordinator  
  DBA
Address
:
House No. 51, Road No. 10/A Dhanmondi, R/A, Dhaka-1209  
  Head Office, Kawran Barzar, Dhaka
Mobile
:
01911476362  
   01922245614
E-Mail
:
masaduzzman@ibcs-primax.com  
   zakiridb@gamil.com
Relation
:
Professional  
   Academic
                                                                                         
                                                                                                            ------------------------
                                                                                                            Md. Eftakharul Islam
                                                                                                                                    Date: 20-06-2013